পর্বত কাকে বলে ? What is Mountain | পর্বত কত প্রকার ও কি কি এবং পর্বতের বৈশিষ্ট্য

টেলিগ্ৰামে জয়েন করুন

পর্বত কাকে বলে ? What is Mountain | পর্বত কত প্রকার ও কি কি এবং পর্বতের বৈশিষ্ট্য

পর্বত কাকে বলে | What is Mountain : বিভিন্ন পর্বতের বিভিন্ন চেহারা এবং উচ্চতায় গঠিত হয়েছে।কারো কারো সবুজ গোলাকার চূড়া রয়েছে এবং বিভিন্ন উচ্চতায় উঠে যায়। আজকে আমরা জানবো পর্বত কাকে বলে ? পর্বত কত প্রকার ও কি কি ? পর্বতের বৈশিষ্ট্য ? সম্পর্কে চলুন দেখে নেওয়া যাক। 

পর্বত কাকে বলে

ভূপৃষ্ঠের উপর বহুদূর বিস্তৃত সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে গড়ে 1000 মিটারের বেশি উঁচু শৃঙ্গ বিশিষ্ট শিলাময় ভূভাগকে পর্বত বলে। ভারতের হিমালয়, বিন্ধ‍্যা, সাতপুরা প্রকৃতির পর্বতের উদাহরণ।

পর্বতের শ্রেণীবিভাগ

পর্বতকে সাধারণভাবে চার ভাগে ভাগ করা যায় যথা- 1. ভঙ্গিল পর্বত  2. আগ্নেয় পর্বত 3. স্তূপ পর্বত  4. ক্ষয়জাত পর্বত। এই পর্বত গুলির সংজ্ঞা, উৎপত্তি, বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ।

1.ভঙ্গিল পর্বত কাকে বলে

অনুভূমিক ভূ আলোড়নে সৃষ্ট পার্শ্বচাপের ফলে সমুদ্র বা হ্রদে সঞ্চিত পলিরাশিতে ভাঁজ পড়ে উঁচু হয়ে যে পর্বতের সৃষ্টি হয় তাকে ভঙ্গিল পর্বত বলে। ভাঁজ পড়ে সৃষ্টি হয় বলে এর নাম ভঙ্গিল পর্বত। ভঙ্গিল পর্বতের উঁচু উত্তল অংশকে ঊর্ধ্বভঙ্গ বলে এবং নীচু অবতল অংশকে অধোভঙ্গ বলে।

ভঙ্গিল পর্বতের উৎপত্তি

ভূবিজ্ঞানীদের মতে হিমালয় , আল্পস প্রভৃতি নবীন ভঙ্গিল পর্বতগুলি সৃষ্টি হওয়ার আগেও বিভিন্ন সময়ে পৃথিবীতে অনেক ভঙ্গিল পর্বত গঠিত হয়েছিল , সেগুলিকে প্রাচীন ভঙ্গিল পর্বত বলা হয় । ভঙ্গিল পর্বতগুলির সৃষ্টি হয়েছে তিনটি পর্যায়ে এবং প্রকৃতপক্ষে , প্রতিটি ক্ষেত্রেই দুটি পর্যায়ের মধ্যে একটি শান্ত অবস্থা বিরাজ করে । এই পর্যায়গুলি নিম্নরূপ-

1. সিলুরিয়ান ও ডেভোনিয়ান পর্ব : ভূতাত্ত্বিক সময়ের হিসাবে প্যালিওজোইক যুগের মাঝামাঝি সময়ে অর্থাৎ , সিলুরিয়ান ও ডেভোনিয়ান উপযুগে ( বিশেষত 37 : 2 কোটি থেকে 44.5 কোটি বছর আগে ) আমেরিকা । ও ইউরোপীয় ভূখণ্ডের অভিসারী চলনের ফলে আটলান্টিক মহাসাগর সংকুচিত হয় । এই কারণে ভূত্বকে ভাঁজ পড়ে যেসব পর্বতশ্রেণির সৃষ্টি হয় , তাদের ক্যালেডোনিয়ান ভাঁজ বলে । এই ভাঁজের কারণে উত্তর আয়ারল্যান্ড , স্কটল্যান্ড , স্ক্যান্ডোনেভিয়ার উপদ্বীপে ভঙ্গিল পর্বত গঠিত হয় । এরপর কিছুকাল শান্ত অবস্থা বিরাজ করে ।

2. কার্বনিফেরাস পর্ব : প্যালিওজোইক যুগের শেষ দিকে কার্বনিফেরাস এবং পার্মিয়ান উপযুগে ( 29 থেকে 35 কোটি বছর আগে ) আবার ভূত্বকে ভাঁজ পড়ে পর্বতশ্রেণি হয় , এদের বলা হয় আলটাইড ( হারসিনিয়ান ) গঠিত ভাঁজ । ইউরোপে ক্যালেডোনিয়ান পর্বতের দক্ষিণ দিকে আমেরিকান ও হারসিনিয়ান পর্বত এবং উত্তর আমেরিকার অ্যাপালেচিয়ান পর্বত এই সময় গঠিত হয় । রাশিয়ার ইউরাল , এশিয়ার তিয়েনসান ও নানসান পর্বতও এই সময়ে সৃষ্টি হয়।

3. টার্শিয়ারি পর্ব : আলটাইড গিরিক্রমের পর টার্শিয়ারি যুগে ( 20 লক্ষ বছর থেকে 6.6 কোটি বছর আগে ) । আবার ভূত্বকে ভাঁজ পড়তে থাকে । এর ফলে আলটাইড পর্বতশ্রেণির দক্ষিণ দিকে নতুনভাবে পর্বতশ্রেণি গঠিত হয় । একে আলপাইন গিরিক্রম বলে । আল্পস , হিমালয় , রকি ও আন্দিজ পর্বতশ্রেণি এই সময় সৃষ্টি হয় । ভ্যালেন্টাইনস এবং মুরস ( Moors ) , 1970 • খ্রিস্টাব্দে এবং হ্যালাস , 1972 খ্রিস্টাব্দে এই বিষয়ে অনেক তথ্য দেন । প্রাকৃতিক শক্তির মাধ্যমে ক্ষয় হওয়ার ফলে প্রাচীন ভঙ্গিল পর্বতগুলি বর্তমানে নীচু ও বিচ্ছিন্ন হয়ে ক্ষয়জাত মালভূমিতে পরিণত হয়েছে । যেমন— ইউরোপের ক্যালেডোনিয়ান পর্বতশ্রেণি এইভাবে সৃষ্টি হয়েছে।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ

ভঙ্গিল পর্বতের বৈশিষ্ট্য

ভঙ্গিল পর্বতের বৈশিষ্ট্য গুলি হল-

1. নামকরণের তাৎপর্য : পাললিক শিলাস্তরে ভাঁজ পরে উঁচু হয়ে এই পর্বতের সৃষ্টি হয় বলে একে ভঙ্গিল পর্বত বলা হয়।

2. প্রয়োজনীয় শক্তি : গিরিজনি ভূ আলোড়নের ফলে ভঙ্গিল পর্বতের সৃষ্টি হয়।

3. প্রধান অংশ : ভঙ্গিল পর্বতের প্রধান অংশ হল ঊর্ধ্বভঙ্গ ও অধোভঙ্গ।

4. শিলার প্রাধান্য : ভঙ্গিল পর্বতে পাললিক শিলার আধিক্য থাকলেও স্থানীয়ভাবে আগ্নেয় ও রূপান্তরিত শিলা দেখা যায়।

5. জীবাশ্ম সৃষ্টি : পাললিক শিলায় গঠিত হওয়ায় ভঙ্গিল পর্বতে জীবাশ্ম দেখা যায়।

6. একাধিক শৃঙ্গ : ভঙ্গিল পর্বতের একাধিক শৃঙ্গ থাকবে যেমন হিমালয় পর্বতের মাউন্ট এভারেস্ট, মাকালু, ফালুট, কাঞ্চনজঙ্ঘা ইত‍্যাদি।

7. অধিক বিস্তার : ভঙ্গিল পর্বতের উচ্চতা ও বিস্তার খুব বেশি হয় যেমন- হিমালয় 8849 মিটার উঁচু।

2. আগ্নেয় পর্বত কাকে বলে

ভূ আন্দোলনের ফলে, ভূ-অভ্যন্তরের ম‍্যাগমা ফাটল দিয়ে ভূপৃষ্ঠের বাইরে বেরিয়ে এসে সঞ্চিত হয়ে আগ্নেয় পর্বতের সৃষ্টি করে। একে সঞ্জয়জাত পর্বতও বলা হয়। যেমন- জাপানের ফুজিয়ামা, ইটালির ভিসুভিয়াস পর্বত ইত‍্যাদি।

আকৃতি অনুযায়ী আগ্নেয় পর্বত শঙ্কু আকৃতির, গম্বুজ আকৃতির হয় আবার অগ্নুৎপাতের সক্রিয়তা অনুযায়ী তিন ধরনের হয় যথা- জীবন্ত, সুপ্ত এবং মৃত।

আগ্নেয় পর্বতের উৎপত্তি

ভূ – অভ্যন্তরের ম্যাগমা , ভূ – আন্দোলনের ফলে ফাটল দিয়ে বাইরে বেরিয়ে এসে সঞ্চিত হয়ে যে পর্বত সৃষ্টি করে , তাকে আগ্নেয় পর্বত বলে । যেমন — জাপানের ফুজিয়ামা , ইটালির ভিসুভিয়াস প্রভৃতি । গত সংস্থান তত্ত্বের সাহায্যে আগ্নেয় পর্বতের উৎপত্তি সহজেই ব্যাখ্যা করা যায়।

1. অভিসারী পাত সীমান্তে : যখন দুটি পাত পরস্পরের দিকে অগ্রসর হয় , তখন তাদের মধ্যবর্তী পাত সীমান্তকে অভিসারী পাত সীমান্ত বলে । দুটি পাতের সংঘর্ষে অপেক্ষাকৃত ভারী পাতটি অপর পাতের নীচে নেমে যায়। ভূ অভ‍্যন্তরের তাপে ওই নিমজ্জিত পাতের অংশ গলে গিয়ে ফাটল বরাবর বাইরে বেরিয়ে এসে সঞ্চিত হয়ে আগ্নেয় পর্বতের সৃষ্টি করে।

2. প্রতিসারী পাত সীমান্তে : যে পাত সীমান্ত বরাবর দুটি পাত পরস্পরের বিপরীত দিকে সঞ্চালিত হয় তখন সেই পাত সীমান্তকে প্রতিসারী পাত সীমান্ত বলে। এক্ষেত্রে দুটি পাতের বিপরীত দিকে চলনে মধ‍্যবর্তী শূন‍্যস্থান বরাবর অভ‍্যন্তরের ম‍্যাগমা বাইরে বেরিয়ে এসে আগ্নয়গিরির সৃষ্টি করে।

আগ্নের পর্বতের বৈশিষ্ট্য

1. আকৃতি : আগ্নেয় পর্বতের আকৃতি কিছুটা ত্রিভুজ বা শঙ্কুর মতো।

2. জ্বালামুখের উপস্থিতি : আগ্নেয় পর্বতের এক বা একাধিক জ্বালামুখ থাকে।

3. ম্যাগমা গহ্বরের সাথে সংযোগ : একটি নলাকৃতি পথের মাধ্যমে ভূগর্ভের ম্যাগমা গহ্বরের সাথে আগ্নেয় পর্বতের সংযোগ থাকে।

4. ঢাল : আগ্নেয় পর্বতের ঢাল যথেষ্ট খাড়া হয়।

5. উচ্চতা : আগ্নেয় পর্বতের উচ্চতা মাঝারি প্রকৃতির হয় । তবে , অগ্ন্যুৎপাতের ফলে এর উচ্চতা বৃদ্ধির সম্ভাবনা থাকে।

6. ভূগঠন : অস্থিতিশীল ভূগঠনযুক্ত অঞ্চলে আগ্নেয় পর্বত সৃষ্টি হয় ( যেমন- সঞ্চরণশীল পাত সীমান্ত বরাবর )

7. শিলা : আগ্নেয় পর্বত , মূলত আম্লিক ও ক্ষারকীয় প্রকৃতির আগ্নেয় শিলা দ্বারা গঠিত হয়।

8. জনবসতি : আগ্নেয় পার্বত্য অঞ্চলে জনবসতি তেমন গড়ে ওঠে না।

2. স্তূপ পর্বত কাকে বলে

মহীভাবক আলোড়নের ফলে ভুপৃষ্টে সৃষ্ট চ‍্যুতি বরাবর কোনো শিলাস্তর যখন পার্শ্ববর্তী অংশ থেকে উঁচু হয়ে স্তূপাকৃতি পর্বতের সৃষ্টি করে তখন তাকে স্তূপ পর্বত বলে। যেমন – ভারতের সাতপুরা, জার্মানির ব্ল‍্যাক ফরেস্ট

স্তূপ পর্বতের উৎপত্তি

মহীভাবক আলোড়নের ফলে , ভূপৃষ্ঠে সৃষ্ট চ্যুতি বরাবর কোনো শিলাস্তর পার্শ্ববর্তী অংশ অপেক্ষা ওপরে উঠে পর্বতের আকার ধারণ করলে , তাকে স্তূপ পর্বত বলে । যেমন- ভারতের সাতপুরা পর্বত । স্তূপ পর্বত তিনটি উপায়ে সৃষ্টি হতে পারে । সেগুলি হল-

1. দুটি চ্যুতিরেখার মধ্যবর্তী অংশ ভূ – আলোড়নের ফলে ওপরে উঠে পর্বতের আকার নিতে পারে ।

2. দুটি চ্যুতিরেখার দুই পাশের ভূমি নীচে বসে গেলে , মধ্যবর্তী ভূমিভাগ পর্বতের আকার নিতে পারে।

3. চ্যুতিরেখা দুটির মধ্যবর্তী অংশ নীচে বসে গেলে দু – পাশের ভূমিভাগ উঁচু হয়ে গেলে স্তূপ পর্বত সৃষ্টি হতে পারে।

স্তূপ পর্বতের বৈশিষ্ট্য

1. উৎপত্তির সময়কাল : স্তূপ পর্বতের উৎপত্তি আকস্মিকভাবে ঘটে থাকে ।

2.উচ্চতা : ভঙ্গিল পর্বত অপেক্ষা স্তূপ পর্বতের উচ্চতা কম হয়

3. শিখরদেশ : স্তূপ পর্বতের শিখরদেশ চ্যাপ্টা ধরনের হয় ।

4. ভূমির ঢাল : স্তূপ পর্বতের চারপাশের ঢাল খাড়া থাকে ।

5. গ্রস্ত উপত্যকা : স্তূপ পর্বতের পাশে গ্রস্থ উপত্যকার উপস্থিতি লক্ষ করা যায়।

6. শিলা : এই পর্বত পাললিক এবং রূপান্তরিত শিলার সমাবেশে গঠিত।

4. ক্ষয়জাত পর্বত কাকে বলে

কোনো ভঙ্গিল পর্বত বা স্তূপ পর্বত বা উচ্চভূমি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন প্রাকৃতিক ক্ষয়কারী শক্তির দ্বারা ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে পর্বতের মতো অবস্থান করলে তাকে ক্ষয়জাত পর্বত বলে। যেমন- ভারতের আরাবল্লি।

ক্ষয়জাত পর্বতের উৎপত্তি

বিভিন্ন প্রাকৃতিক ক্ষয়কারী শক্তির ( যেমন -জলপ্রবাহ , হিমবাহ ) প্রভাবে , কোনো উচ্চভূমি ক্ষয় পেলেও পর্বতের মতো একাধিক বৈশিষ্ট্য লক্ষ করা গেলে , তাকে ক্ষয়জাত পর্বত বলে । এর অপর নাম অবশিষ্ট পর্বত । যেমন- ভারতের আরাবল্লি পর্বত ( এটি প্রকৃতপক্ষে একটি প্রাচীন ভঙ্গিল পর্বত ) । এই জাতীয় পর্বত সাধারণত দু – ভাবে সৃষ্টি হয় যথা-

1. শিলাস্তরের বিষম গঠন : কোনো উঁচু পর্বত বা উঁচু মালভূমি অঞ্চল কঠিন ও কোমল শিলা দিয়ে গঠিত হলে , কোমল শিলা প্রাকৃতিক ক্ষয়কারী শক্তিগুলির প্রভাবে সহজেই ক্ষয় পায় । তখন কঠিন শিলায় গঠিত অংশগুলি পর্বতের ন্যায় অবস্থান করে । যেমন- ভারতের আরাবল্লি পর্বত।

2. পাললিক শিলাস্তরে অগ্ন্যুৎপাত : পাললিক শিলাস্তরে উদ্‌বেধী অগ্ন্যুৎপাতের ফলে , ম্যাগমা জমা হয়ে কঠিন আগ্নেয় শিলার সৃষ্টি করে । কালক্রমে ওপরের পাললিক শিলা অপসারিত হলে ওই কঠিন আগ্নেয় শিলাস্তর উন্মোচিত হয় এবং অবশিষ্ট পর্বত ( Residual Mountain ) রূপে অবস্থান করে। যেমন – উত্তর আমেরিকার হেনরি পর্বত

ক্ষয়জাত পর্বতের বৈশিষ্ট্য

1. উৎপত্তি : প্রাকৃতিক ক্ষয়কারী শক্তি সমূহের দীর্ঘদিন ধরে ক্ষয়ের ফলে সৃষ্টি হয়।

2. উচ্চতা : ক্ষয়জাত পর্বতের উচ্চতা কম হয় এবং ক্ষয়কার্য ক্রিয়াশীল থাকায় উচ্চতা ক্রমশ হ্রাস পায়।

3. উপরিভাগ : ক্ষয়জাত পর্বতের উপরিভাগ আবহবিকার ও ক্ষয়ের ফলে গোলাকার হয়।

4. শিলা : এই পর্বতগুলি সাধারণত কঠিন আগ্নেয় ও রূপান্তরিত শিলা দ্বারা গঠিত হয়।

5. ঢাল : ক্ষয়জাত পর্বতের ঢাল সাধারণত কম হয়।

6. বন্ধুরতা : এই ধরনের পর্বতের বন্ধুরতা খুব বেশি হয় না।

7. প্রাচীনত্ব : ক্ষয়জাত পর্বতগুলি বয়সে প্রাচীন হয়।

আরও পড়ুন :

মালভূমি কাকে বলে ? প্রকারভেদ ও সৃষ্টির কারণ 

আবহবিকারের সংজ্ঞা, প্রকারভেদ, বৈশিষ্ট্য

বন‍্যা কাকে বলে ? বন‍্যা সৃষ্টির কারণ 

দ্রাঘিমারেখা কাকে বলে এবং বৈশিষ্ট্য

2 thoughts on “পর্বত কাকে বলে ? What is Mountain | পর্বত কত প্রকার ও কি কি এবং পর্বতের বৈশিষ্ট্য”

Leave a Comment