আমার প্রিয় ঋতু রচনা PDF | তোমার প্রিয় ঋতু রচনা

টেলিগ্ৰামে জয়েন করুন

আমার প্রিয় ঋতু রচনা PDF | তোমার প্রিয় ঋতু রচনা

আমার প্রিয় ঋতু রচনা PDF : সুপ্রিয় পাঠকগন আমাদের এই নতুন পোষ্টে স্বাগতম, এই পর্বটিতে আমার প্রিয় ঋতু রচনা বা তোমার প্রিয় ঋতু রচনা সম্পর্কে নিঁখুত ভাবে আলোচনা করেছি, যা সকল ক্লাসের ছাত্রছাত্রীদের দের জন‍্য খুবই হেল্পফুল হবে।

আমার প্রিয় ঋতু রচনা :

এখানে আমরা চারটি রচনা যথা আমার প্রিয় ঋতু শীতকাল রচনা ? আমার প্রিয় ঋতু বসন্ত রচনা বা ঋতুরাজ বসন্ত রচনা ? আমার প্রিয় ঋতু শরৎকাল রচনা ? আমার প্রিয় ঋতু গ্রীষ্মকাল রচনা ? সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এখান থেকে তোমাদের পছন্দমতো যেকোনো একটি রচনা পড়লেই হবে। এবং নীচে আমার প্রিয় ঋতু রচনা PDF টি প্রদান করা হল।

আমার প্রিয় ঋতু শরৎকাল রচনা :

ভূমিকা : প্রভাতের শিউলিঝরা সকাল, আনন্দের সমারোহ, ফসলবিলাসী হাওয়া, মেঘনিমুক্ত আকাশ প্রভৃতিতে সমৃদ্ধ শরৎ ঋতু আমার প্রিয়। কবিগুরু তো বলেছেন,

‘শরৎ, তোমার অরুণ আলোর অঞ্জলি। ছড়িয়ে গেল ছাপিয়ে মোহন অঙ্গুলি।’

শুধু তাই নয়, ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায় লুকোচুরি খেলা, নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা প্রভৃতিতে শরতের সৌন্দর্য আমাকে আপ্লুত করে বলেই এবং তা অন্য কোন ঋতুর মধ্যে নেই বলেই আমার প্রিয় ঋতু।

কেন প্রিয় : ‘প্রিয়’ কথাটি বক্তিগত রুচি ও পছন্দের উপর যেমন নির্ভরশীল, তেমনি তা আপেক্ষিক। কেননা আমার কাছে যা প্রিয়, তা অপরের কাছে প্রিয় নাও হতে পারে কিংবা আজকে যা প্রিয়, পরবর্তীকালে তা – ই অপ্রিয় । তাই আমার প্রিয় মানে সকলের কাছে তা প্রিয় হবেই এমন কোন ধারণা থাকা উচিত নয়, এবং আমার তা নেই। তবে শরৎ আমার প্রিয় ঋতু এই কারণে যে গ্রীষ্মের দুঃসহ দাবদাহ আমার কাছে কষ্টকর, বর্ষার অবিরাম বর্ষণ যতই ফসলের পক্ষে মঙ্গলজনক হোক না কেন তা বড়ই ক্লান্তিকর, হেমন্ত ঋতু যেমন বহন করে আনে বিষণ্নতার বাণী, শীত আনে জড়তা এবং বসন্ত যতই মিলনের ঋতু হোক না কেন তার মধ্যে রয়েছে বিষাদের সুর। তাই শরৎ ঋতুই আমার কাছে প্রিয় ।

সৌন্দর্যের আকর : বর্ষার অবসানে শরৎ বাংলার বুকে এনে দেয় আনন্দের মাধুরী। সবুজ প্রাণে হিল্লোলিত বন প্রকৃতি, শ্বেত শুভ্র কাশফুলের নৃত্যচপল ভঙ্গিমা, দিগন্ত বিস্তৃত ধানের ক্ষেতে রৌদ্র ছায়ার লুকোচুরি খেলা আমার মনের মধ্যে সৃষ্টি করে আনন্দের হিল্লোল। কণ্ঠে জাগে গান –

‘শরতে আজ কোন অতিথি এল প্রাণের দ্বারে, আনন্দগান গা রে হৃদয় আনন্দ গান রে’।

নদীর বুকে পালতোলা নৌকার মিছিল, শিশির সিক্ত দুর্বা ঘাস, মাঝিদের মন মাতানো ভাটিয়ালী গানের মূর্ছনায় আমার শরৎ ঋতুকে মনে হয় প্রকৃতি রানী।

উৎসবের মুখরতা : শরতের এই অনিন্দ্যসুন্দর রূপের মাঝখানে বেজে ওঠে ছুটির মন কেমন করা বাঁশি – জীবনে এনে দেয় অবকাশ ও ছুটির আনন্দ। কুটির থেকে রাজপ্রাসাদ সর্বত্রই তখন উৎসবের সমারোহ। প্রাঙ্গণে – প্রাঙ্গণে আম্রপল্লব সমন্বিত মঙ্গলঘট, চিত্রবিচিত্র আল্পনা, ঢাকের বাজনায় অনাবিল আনন্দের জোয়ার। ধনী থেকে দরিদ্র সকলের মুখে ফুটে ওঠে আনন্দের হাসি। শরৎ সারা বছরের দুঃখ বেদনা ক্লান্তি ভুলিয়ে দেয় । বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপূজায় মানুষ আনন্দে মেতে ওঠে। তারপর গৃহস্থের ধনদাত্রী লক্ষ্মীর পূজা, মানুষের জীবনের অন্ধকার সরিয়ে শ্যামা মা আসেন পৃথিবীতে। শুধু তাই নয়, ভ্রাতৃ দ্বিতীয়ায় ভাই বোনের মধুর স্নেহ সম্পর্কের চিরনতুন প্রতিষ্ঠা হয়। তাই এই মহতী মিলনযজ্ঞ রচনায় শরৎ ঋতু আমার কাছে প্রিয় ।

আনন্দ বেদনার ঋতু : জীবনে যেমন আনন্দ-বেদনা, সুখ-দুঃখ রয়েছে তেমনি রয়েছে শরৎ ঋতুর মধ্যে আনন্দ ও বেদনা। জীবনের এই গভীর রূপটি আমি প্রত্যক্ষ করি এই ঋতুর মধ্যে। আগমনীর আনন্দ আর বিজয়ার বিষাদ জীবনের স্বরূপকে উপলব্ধি করতে শেখায়। সারা বছরের শেষে দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর মা মেনকা তাঁর সাধের উমাকে পেয়ে যে আনন্দে মেতে ওঠেন, দশমীতে তা কারুণ্যের নির্ঝর হয়ে দেখা দেয়। তাই তো, নবমী নিশিকে উদ্দেশ্য করে মা মেনকা বলেন,

” যেও না রজনী, আজি লয়ে তারা দলে।। গেলে তুমি, দয়াময়ী, এ পরাণ যাবে।”

এ শুধু মেনকার বিলাপ নয়, পিতৃগৃহগতা কন্যাকে শ্বশুর বাড়ি পাঠানোর সময় বাঙালি মায়ের করুণ আর্তনাদ।

ফসল সম্ভবনার কাল : শরৎ ফসলের ঋতু না হলেও, ফসল সম্ভাবনার ঋতু। প্রাপ্তির আনন্দ যেমন, আনন্দ তেমনি প্রাপ্তির আগে প্রস্তুতির আনন্দও মধুর এবং নাটকীয়। তাই হেমন্ত যদি ফসল তোলার ঋতু হয় শরৎ হল ফসল সম্ভাবনার ঋতু। সম্ভাবনার মধ্যেই লুকিয়ে থাকে ভাবী স্বরূপ, তাই তাতেই আনন্দ। আর এই সম্ভাবনাকে সামনে রেখেই সৃষ্টি হয় আনন্দের সমারোহ। কৃষি নির্ভর পশ্চিমবঙ্গে ছুটির আমেজে আনন্দের সমারোহে ভারী প্রাপ্তির হিসাব নিকাশ মানুষ এই ঋতুতে করে বলেই কৃষিনির্ভর বাঙালি জীবনে শরৎ ঋতু আমার এতো প্রিয়।

উপসংহার : শরৎ পশ্চিমবঙ্গের হৃদয়ের ঋতু, আনন্দের পুরোধা। শরতের প্রতিষ্ঠা তাই বাঙালির অন্তরের মণিকোঠায়। শিউলি ঝরার আনন্দ, কাশফুলের দুলুনি, মেঘর্নিমুক্ত আকাশে নীলের সমারোহ হেমন্তের শুরুতে বিদায় নেয় । আর তখন সেই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর আনন্দের সমারোহ শুধুই স্মৃতিতে পরিণত হয় আর থাকে শুধু এক বছরের প্রতীক্ষা।

আমার প্রিয় ঋতু শীতকাল রচনা :

ভূমিকা : পৌষ-মাঘ এই দুই মাস নিয়ে হয় শীতকাল। অর্থাৎ শীত ঋতু। যদিও শীতের আগমন অগ্রহায়ণ মাসে ঘটে থাকে এবং শীত শেষ হতে ফাগুন মাস লেগে যায়। শীতকাল সকলের কাছে প্রিয় ঋতু

প্রাকৃতিক অবস্থা : এই সময় দিনের আকাশ থাকে পরিষ্কার। দিনের বেলায় সূর্য মিষ্টি রোদে ভরিয়ে দেয়,আর রাতের বেলায় তারা ঝলমলে আকাশ চোখ ভরিয়ে দেয়। এই সময় সূর্য অনেক ঢলে পড়ে। তেজ কমে যায়।দিন ছোট হয়ে আসে রাত বড় হয়।

ফুল-ফল : গাছে গাছে চন্দ্রমল্লিকা, গাঁদা ফুল ফুটে শীতকাল কে সুন্দর সাজিয়ে সাজিয়ে দেয়। পুকুরে পানি ফল, গাছে গাছে কুল,লেবু শীত ঋতুর অন্যতম ফল। এছাড়াও সারা মাঠ পাকা ধানে ভরে থাকে। চাষিরা সেই পাকা ধান বাড়ি আনার জন্য ব্যস্ত হয়ে ওঠে।

শাকসবজি : গ্রামের আশেপাশে ছোট ছোট জমিতে দেখা যায় । পালংশাক, বাঁধাকপি, ফুলকপি,মুলো এসবই শীতকালের ফসল। গাছে গাছে সরিষা ফুল ক্ষেত জমিকে সুন্দর করে তোলে।

উৎসব : পিঠে পুলি শীত ঋতুর অন্যতম খাবার উৎসব। এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রী দের জন্য সরস্বতী পূজা এই সময় অনুষ্ঠিত হয়। ছাত্র-ছাত্রীরা খুব আনন্দ করে এই পূজা পালন করে।বড়দিনের কেক খাওয়া উৎসব শীতকালে পালিত হয়। এছাড়াও দিকে দিকে নদীর মেলা, গ্রাম্য মেলা দেখা যায়।

বিভিন্ন রোগ : এই সময় পশুপাখি সহ মানুষের অনেক রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটে। খোস-পাঁচড়া, হাড়ে ব্যথা, পেটের রোগ শীতকালে
দেখা যায়।

উপসংহার : শীতকালে পাখিরা ঠান্ডার হাত থেকে বাঁচতে পালক ফুলিয়ে রাখে। মানুষ গরমের পোশাক পড়ে কাজে বের হয় । খেজুরের রস এই সময় মানুষ খেতে পায় ৷ মানুষ শীতকাল কে খুব ভালোবাসে।

আমার প্রিয় ঋতু গ্রীষ্মকাল রচনা :

ভূমিকা : বাংলার আকাশে ছয়টি ঋতু তাদের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য নিয়ে একের পর এক হাজির হয়। আমাদের এই ছয়টি ঋতুর মধ্যে প্রথম ঋতু হল গ্রীষ্ম। বৈশাখ – জ্যৈষ্ঠ এই দুই মাস থাকে গ্রীষ্মকাল। সূর্য তার প্রখর তেজ দিয়ে সবকিছুকে যেন রুক্ষ, শুষ্ক করে দিতে চায়। তাহলেও কবির কন্ঠে আমরাও গ্রীষ্মকে স্বাগত জানাই,

“এসে হে বৈশাখ, এসো এসো”।

প্রাকৃতিক অবস্থা : চৈত্র মাসের মাঝামাঝি থেকেই সূর্যের তার তাপমাত্রা বাড়তে থাকে। সূর্যের প্রচণ্ড তাপে পুকুর, ডোবা, নদী, খালবিল সব শুকিয়ে যায়। এই সময় দিন বড়ো ও রাত ছোটো হয়। অসহ্য গরম ও জলের অভাবের জন্য, মানুষ সহ প্রায় সব প্রাণীরই খুব কষ্ট পায়। গ্রীষ্মকালে যাঝে মাঝে কালবৈশাখী ঝড় হয় এবং বৃষ্টিপাতও হয় ৷

ফুল-ফল : গ্রীষ্মকাল যদিও শুষ্ক তাহলেও এই সময় নানান ধরনের রসাল ফল ও সুগন্ধি ফুল পাওয়া যায়। বেল, জুঁই, রজনিগন্ধা, গন্ধরাজ, টগর, বকুল প্রভৃতি ফুল গ্রীষ্মকালে দেখা যায় এইসময় বাজারে আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, তরমুজ, শসা প্রভৃতি ফল প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। তাছাড়া উচ্ছে, পটল, ঝিঙে, কুমড়ো ইত্যাদি হল গ্রীষ্মের সবজি।

উৎসব-অনুষ্ঠান : গ্রীষ্মকালের আবির্ভাবের মধ্যে দিয়েই নতুন বছর শুরু হয়। এই ঋতুর প্রথম উৎসব, ‘নববর্ষ বা ১লা বৈশাখ’ যা হল বাঙালির এক আকর্ষণীয় উৎসব। বৈশাখে হয় রবীন্দ্র জন্মোৎসব যেটা শুধু বাংলারই নয়, সারা ভারতেরই অন্যতম উৎসব। এইসময় জামাইষষ্ঠী অনুষ্ঠান বাঙালির ঘরে ঘরে আনন্দ বহনকরে আনে।

অপকারিতা : গ্রীষ্মের প্রচণ্ড দাবদাহে খালবিল, নদীনালা সব শুকিয়ে যায়। মাঠঘাট ফেটে চৌচির হয়ে যায়। গাছপালা সব শুকিয়ে শ্রীহীন হয়ে পড়ে। গ্রীষ্ম কালে প্রচণ্ড জলের অভাব দেখা দেয়। ফলে মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীরা খুব কষ্ট ভোগ করে। এই সময় মাছির উৎপাত বাড়ে। মাছির উৎপাতে কলেরা, আন্ত্রিক প্রভৃতি রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া প্রচণ্ড গ্রীষ্মের দাবদাহে বহু মানুষ সর্দিগমিতে যারা যায়। বৃষ্টির অভাবে কৃষকদের চাষ-আবাদে ক্ষতি হয়। বৈশাখ মাসে বিকালের দিকে প্রবল কালবৈশাখীর ঝড়ে মানুষের বাড়িঘর নষ্ট হয়ে যায়, চাষের ক্ষতি হয় এবং জীবনহানিও ঘটে।

উপসংহার : গ্রীষ্মকাল আমাদের অনেক কষ্ট দিলেও তা দীর্ঘস্থায়ী নয়। ঋতুচক্রের মধ্যে দিয়ে স্বাভাবিক নিয়মেই আমাদের কাছ থেকে গ্রীষ্ম ঋতু একসময় বিদায় নেয়। এরপর আমরা বর্ষার মেঘের গর্জন ধ্বনি শুনতে শুনতে গ্রীষ্মকে ধীরে ধীরে ভুলতে থাক

আমার প্রিয় ঋতু বসন্তকাল রচনা :

ভূমিকা : ফাল্গুন-চৈত্র এই দুই মাস নিয়ে হয় বসন্তকাল। কোকিলের ডাক বলে দেয় বসন্ত এসে গেছে। এটি বছরের শেষ ঋতু। এই ঋতুকে ঋতুরাজ বসন্ত বলা হয়। চড়ক পূজার মাধ্যমে বছরকে বিদায় জানায় এই ঋতু। এই ঋতু সকলের কাছে প্রিয় ঋতু।

প্রাকৃতিক অবস্থা : এই ঋতু শুরুতে হালকা শীতের আমেজ থাকে। এবং শেষে গরমের অনুভূতি থাকে। এই ঋতুর শেষে শুরু হয় কালবৈশাখী ঝড়। এবং সূর্যের তাপদাহ। শুরু হয় জলের সংকট। গাছে গাছে নতুন পাতা গজায়।

ফুল-ফল : এই সময় আম গাছে ছোট ছোট কচি আম ধরে। বড়ো কোনো দীঘিতে বা পুকুরে পদ্মের মেলা বসে। গন্ধরাজ, চাপা, দোলনচাপা ফুল এই সময় বাতাসে গন্ধ ছড়িয়ে বসন্ত ঋতুতে সুন্দর সাজে সাজিয়ে দেয়।

শাকসবজি : এই সময় সবজি বাজারে ঢেঁড়স, ঝিঙে নতুন সবজি হিসাবে বিক্রি হয়। কাঁঠাল গাছের এঁচোড় এইসময় অন্যতম সবজি হিসেবে বিক্রি হয়।

উৎসব : এই বসন্তে অন্যতম উৎসব হল দোলযাত্রা। এই উৎসবে মধ্যে দিয়ে রং ছড়িয়ে আবির মেখে বসন্ত ঋতু কে বরণ করে নেয় বসন্ত প্রেমী মানুষ। এটি হোলি উৎসব নামে পরিচিত। এছাড়াও বাসন্তী পূজা অনুষ্ঠিত হয় এই সময়। বছরের শেষ উৎসব গাজন এই ঋতুর প্রিয় উৎসব। চারদিন ধরে এই উৎসব পালিত হয় । হিন্দু শাস্ত্র মতে শিবকে নিয়ে এই উৎসব পালিত হয়। চড়ক পূজার মাধ্যমে নতুন বছরকে আগমন জানিয়ে এই ঋতু শেষ হয়।

বিভিন্ন রোগ : এই ঋতুতে বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটে। তার মধ্যে অন্যতম দুটি রোগ হলো হলো -হাম, বসন্ত ইত্যাদি। এছাড়াও এই সময় বিভিন্ন মশা বাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটে যেমন ম্যালেরিয়া ডেঙ্গু ইতাদি।

উপসংহার : এই ঋতুর প্রথমদিকে খুব শীত থাকে না। আবার খুব গরম থাকে না। সুন্দর এক আবহাওয়া বিরাজ করে ।। পশুপাখিরা একটু স্বস্তি বোধ করে। গাছেরা নতুন সবুজ জামা পড়ে বসন্তের মহিমা বর্ণনা করে। এই ঋতু সকলের কাছে প্রিয় ঋতু।

PDF DOWNLOAD ZONE
রচনাDownload Link
আমার প্রিয় ঋতু রচনা শরৎকালClick Here
আমার প্রিয় ঋতু রচনা শীতকালClick Here
আমার প্রিয় ঋতু রচনা বসন্তকালClick Here
আমার প্রিয় ঋতু রচনা গীষ্মকালClick Here

আরও দেখুন :

বাংলার উৎসব রচনা 

শিক্ষা বিস্তারে গণমাধ্যমের ভূমিকা 

বিজ্ঞানের সুফল ও কুফল

একটি গাছ একটি প্রাণ

2 thoughts on “আমার প্রিয় ঋতু রচনা PDF | তোমার প্রিয় ঋতু রচনা”

Leave a Comment